১৬ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার
৩১শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যশোর বোর্ডে ২০ প্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

শেয়ার করুন

যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষায় এবার ২০ প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৭টি। আর শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ছিল ১৩টি। এবার সেটি নেমে দাঁড়িয়েছে ৫টিতে।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড’র পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. মো. আব্দুল মতিন এই তথ্য জানিয়েছেন।

যশোর বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিএন কলেজ থেকে ১১ জন অংশ নিয়েছিলেন, তারা সবাই ফেল করেছেন। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার মডেল কলেজ খুলনা থেকে ১ জন অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয়েছেন।

খুলনা সদরের হোম ইকোনমিক্স কলেজ থেকে ১ জন, পাইকগাছার কপিলমুনি সহচরী বিদ্যা মন্দির থেকে ৫ জন, তেরখাদা উপজেলার আদর্শ শিক্ষা নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৮ জন অংশ নিলেও কেউ পাস করেননি।

মাগুরা সদরের বুজরুক শ্রীকুন্ডি কলেজ থেকে ৮ জন, মাগুরা সদরের রাওতারা এইচ এন সেকেন্ডারি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ৪ জন, মাগুরার মোহাম্মদপুর উপজেলার কানাইনগর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস কলেজ থেকে ৯, মোহাম্মদপুর উপজেলার বীরেন সিকদার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ১১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন, তবে কেউ পাস করেননি।

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার সিংজোর গোপালপুর কলেজ থেকে ১৮ জন, সাতক্ষীরা সদরের ইসলামিয়া মহিলা কলেজ থেকে ৯ জন, সাতক্ষীরা সদরের আখড়াখোলা আদর্শ কলেজ ৯ থেকে জন, সাতক্ষীরা কমার্স কলেজ ২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হন।

যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাকড়া হাজিরবাগ আইডিয়াল গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৭ জন, চৌগাছা উপজেলার মাড়ুয়া ইউসুফ খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২৬ জন, অভয়নগর উপজেলার শ্রীধরপুর ইউনিয়ন কলেজ থেকে ৭, কেশবপুর উপজেলার বুরুলি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১০ জন পরীক্ষায় অংশ নেন, তবে কেউ পাস করেননি।

কুষ্টিয়া সদরের আলহাজ আব্দুল গণি কলেজ থেকে ৪ জন, ঝিনাইদহ সদরের মুনুরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ১৫ জন ও নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার মাকরাইল করিম কালেক সুলাইমান ইনস্টিটিউট থেকে ৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিলেও কেউ উত্তীর্ণ হতে পারেননি।

সিএনআই/২৫

 

শেয়ার করুন